এরদোয়ানকে নিয়ে ব্রিটেন বাংলাদেশী প্রবাসীর বইয়ের রিভিউ

শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, রাত ১১:৪৭


নিজস্ব প্রতিবেদক, লন্ডনঃ ব্রিটেন প্রবাসী লেখক, বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ ডক্টর এম এ আজিজ তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান : সফলতার রহস্য শিরোনামের একটি অসাধারণ বই প্রকাশ করে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তার সেই বইয়ের পর্যালোচনা বা মূল্যায়ন করেছেন গোটা বিশ্বের বই প্রেমিক -ধর্ম প্রাণ মুসলমান। তাদের ভিতর থেকে কয়েকজনের মতামত বা রিভিউ নিচে তুলে ধরা হলো।

লেখকের কথা: কোনো ব্যক্তি- দল বা জাতিরই দোষ নেই, সঠিক সময় সঠিক নেতা পেলেই ব্যক্তি-দল ও জাতি সিংহের মত গর্জে উঠে। আদর্শের জন্য জান বিলিয়ে দিতে পিছপা হয়না। বিশ্ব জয় করতেও তাদের কাছে অসম্ভব মনে হয়না।

(যথা আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ (স:), ইমাম খোমেনী, প্রেসিডেন্ট এরদোগান,শহীদ জিয়া, নেলসন মেন্দেলা আরও অনেক,এখানে নবী (সা:)এর সাথে কাউকে মিলাচ্ছিনা বা তুলনা নয়, সংঙ্গত কারণে উনার নাম সবদিক থেকেই নম্বর ওয়ান।)

‘তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান: সফলতার রহস্য’ সম্প্রতি প্রকাশিত বইটির উপর বাংলাদেশের সিনিয়র সাংবাদিক ও সাহিত্যিকে সর্বজন শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন সাদিক চৌধুরীর লেখা মতামত সকলের অবগতির জন্য দেওয়া হলো।

মতামত: পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের কবলে পড়ে প্রায় ১০০ বছর ঘুমিয়ে ছিল তুরস্ক। কে ভেবেছিল, সেই ঘুম ভেঙে আবার পূর্ণ তেজে জেগে উঠবে দেশটি!

কিন্তু তা-ই ঘটেছে। সোনার কাঠি রূপোর কাঠি অদলবদল করে অচিন দেশের রাজকুমার যেমন রূপকথার রাজকন্যার ঘুম ভাঙিয়েছিল, শত বছর ধরে ঘুমন্ত তুরস্কের ঘুমও তেমন করে ভাঙিয়েছেন এক রাজকুমার। তবে ইনি কোনো রাজপ্রাসাদে জন্মগ্রহণকারী রাজকুমার নন। জন্ম তার মাটির কাছাকাছি এক পরিবারে। বেড়ে ওঠাও সেভাবেই। কালে কালে সেই মানুষটিই হয়ে ওঠেন তুরস্কবাসীর মনের রাজকুমার।

তার নাম, তার কীর্তি আজ কে না জানে! তার হাতের যাদুর কাঠির ছোঁয়ায় একদা ‘ইউরোপের রুগ্ন দেশ’ নামে উপেক্ষিত দেশটি আজ প্রবল বিক্রমে উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সে অগ্রযাত্রার কাহিনীও রূপকথার মতোই বিস্ময়কর এবং তাতে শেখার আছে অনেক কিছু।

আধুনিককালের এ রূপকথা এবং তার শিক্ষণীয় নির্যাস বাংলাভাষী পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে ব্রিটেন প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ ডক্টর এম এ আজিজ লিখেছেন ‘তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান : সফলতার রহস্য’ শিরোনামের একটি বই।

বইটি নিয়ে অনেক কথা বলার প্রয়োজন নেই, নামেই এর পরিচয়। যেটা বলা দরকার তা হলো, বইটির ভাষা অত্যন্ত ঝঝরে। আদ্যন্ত কোথাও পন্ডিতি ফলানোর বিন্দুমাত্র চেষ্টা নেই। ফলে উচ্চ শিক্ষিত থেকে শুরু করে অল্পশিক্ষিত পাঠকও এর রস ও শিক্ষা - দু'টোই সমানভাবে আস্বাদন করতে পারবেন। এটাই এ বইয়ের বড় গুণ।

‘প্রেসিডেন্টএরদোগান ও তার সাফল্যগাথাকে বাংলাভাষী পাঠকদের সামনে এত বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার জন্য ডক্টর এম এ আজিজকে অভিবাদন। হ্যাটস অফ টু ডক্টর এম এ আজিজ!’ -হুমায়ুন সাদেক চৌধুরী

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান : সফলতার রহস্য। বইটি প্রাপ্তিস্থান :

+ Pay Later Shop

বিজয় স্মরণী টাওয়ার

১২১/৩ তেজকুনিপাড়া

তেজগাঁও, ঢাকা-১২

ফোন: উজ্জল

+৮৮০ ১৯ ৭৯৭৯ ১৩৭৫ বাংলাদেশ

+৮৮০ ১৮২৫-৩৪৯৬৩৭ প্রকাশক

+ আল-ফোরকান বুক সোপ, ইস্ট লন্ডন

+৪৪ ৭৯৫৭ ৭৭৫৮৬২

+ ০২০ ৭২৪৭ ৭৪৩৯

+ এম এ আজীজ, লন্ডন

০০৪৪ ৭৯৬১৩৫০৯৩৩

দুই

লেখকের কথা: লন্ডনের স্বনামধন্য উদীয়মান ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্যা, সমাজ কর্মী, বর্তমান ইসলামী আন্দোলনের একজন তরুন ত্যাগী নেতা, ভবিষ্যতের একজন উজ্জল নক্ষত্রের আশাবাদী গতকাল দু’জন কমিউনিটি নেতৃবন্দসহ যথা আইনজীবি, লেখক ও সাংবাদিক মুফাসসিল ইসলাম এবং আলাউদ্দীন (ইঞ্জিনিয়ার) আমার বাসায় তাশরীফ এনেছিলেন। তাকে আমার লেখা উপরোক্ত বইটি দেয়ার সুযোগ হয়েছিল। তিনি বইটির উপর কমেন্ট লিখেছেন যা সবার অবগতির জন্য দিলাম।

মতামত:

‘এরদোগানের সফলতার রহস্য লেখক : ব্রিটেনের বিশিষ্ট কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব ড. আব্দুল আজিজ। আজিজ ভাই বহুমুখী যোগ্যতার অধিকারী’ যেখানেই হাত দিয়েছেন সেখানেই স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের স্বাক্ষর রেখেছেন। রাজনীতিদ, ব্যবসায়ী আজিজ ভাই আমাদের সামনে অত্যন্ত দক্ষতা ও যোগ্যতার সাথে লেখক প্রতিভার স্বাক্ষর রাখলেন। ওনার লিখিত বইটির মাধ্যমে আমি মনে করি বইটি পাঠককে নতুন চিন্তার খোরাক দিবে। বইটি আজিজ ভাইয়ের সাদকায়ে জারিয়া হিসেবে থাকুক এই দোআ করছি। আজিজ ভাই তাঁর লেখক সত্তার মাধ্যমে মানবতার কল্যাণে ভূমিকা রাখবেন এই আশা করছি। -ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্যা

তিন

লেখকের কথা: বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি, শিক্ষানুরাগী, লেখক, প্রকাশক, সমাজ সেবক আবুল কাসেম হায়দার সাহেবকে কয়েকদিন পূর্বে আমার লেখা ‘তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান : সফলতার রহস্য বইটি’ সম্পর্কে জানালাম।

বিশ্বের এবং বাংলাদেশের এক চরম ক্রান্তিকালে লকডাউনের মধ্যে খবর পাওয়া মাত্রই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিজ উদ্যোগে বইটি সংগ্রহ করে সত্যিই আমাকে অবাক করেছেন। নিজের হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও ১৬০ পৃষ্ঠার বইটি অল্প সময়ের মধ্যে পড়ে একটি চমৎকার রিভিউ লেখে আরও অবাক করলেন।

তার এই রিভিউ বহু যুবককে জীবন সংগ্রামে নিঃসন্দেহে উৎসাহিত করবে। একটি দেশ ও জাতিকে পরিবর্তনে সাহায্য করবে অন্যদেরকেও অনুপ্রেরণা যোগাবে। আল্লাহপাক তাকে উভয় জগতে আরও সফলতা দান করুক এই দোয়া করি। বইটি সম্পর্কে তাঁর মূল্যবান মতামত আগ্রহী পাঠাকদের অবগতির জন্য শেয়ার করলাম।

মতামত:

‘ড. এম এ আজীজ লিখিত তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সফলতার রহস্য’ গ্রন্থ তরুণ সমাজের অনুপ্রেরণার উৎস। বর্তমান বিশ্বে যে সকল যুব সমাজ সত্য, ন্যায় মানবতার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে তাদের নিকট এই বইটি পথ চলার মূল প্রেরণার উৎস হিসাবে কাজ করবে।

‘তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সাফল্যের রহস্য’ বইটি লেখক লন্ডন প্রবাসী ড. এম এ আজীজ এর এক অনবদ্য সৃষ্টি। লেখকের প্রকাশিত গ্রন্থের প্রথম বই হিসাবে আমাকে মুগ্ধ করেছে। গ্রন্থের বিষয়বস্তু, অঙ্গসজ্জা, ছাপা, বাধাই বেশ উন্নতমানের হয়েছে।

ছোট্ট এই বইটিতে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের কর্মময় জীবনের সঠিক চিত্র পাঠকসমাজকে বেশ ভাল খোরাক জুগাবে। এরদোগানের শিক্ষা, কর্মজীবন ও রাজনৈতিক জীবনের নানা বিচিত্র অভিজ্ঞতা সকলের জন্য শিক্ষণীয়। ধৈর্যের সঙ্গে রাজনৈতিক নানা কৌশল অবলম্বন করে শীর্ষে আরোহন একজন কর্মবীরের সফলতা।

প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সবচেয়ে বেশী আকর্ষণের বিষয় হচ্ছে যুবসমাজকে নানাভাবে প্রশিক্ষিত করে একটি কর্মময় শক্তিতে পরিণত করা। আজ তুরস্কে বেকারত্ব বলে কিছুই নাই। উন্নত দেশের পথে তুরস্ক তার সঠিক নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে।

আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি সাধন এরদোগানের আর একটি বড় সফলতা। দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির পূর্বশর্ত হচ্ছে দেশের আইন শৃঙ্খলার উন্নতি। আইনের শাসন, সুশাসন দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য যে অপরিহার্য তার প্রমাণ তুরস্ক স্থাপন করেছে। লেখক অত্যন্ত যত্ম সহকারে বিষয়টি লিখতে সক্ষম হয়েছেন।

লেখক ড. এম এ আজীজ এক পর্যায়ে লিখেছেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও এ কে পার্টির নেতারা ভাল করেই জানেন, দেশের উন্নতির জন্য আইন-শৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখা একান্ত প্রয়োজন। তাই আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখাকে তারা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন। এর প্রতিফলন ঘটেছে সর্বক্ষেত্রে, বিশেষ করে পর্যটন খাতে।

২০১৮ সালে প্রায় ৮ কোটি মানুষের দেশে অবকাশ যাপনে এসেছে ৪ কোটি পর্যটক। পর্যটকদের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি অর্থাৎ বলা যায় এমন কোনো অঘটন ঘটেনি গত বছর। সাধারণ মানুষের ধারা, এ কে পাটি ক্ষমতায় থাকায়ই এটি সম্ভব হয়েছে।

গ্রন্থে লেখক তুরস্কে সকল নাগরিকের জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করেছেন। ধর্ম, বর্ণ, নারী পুরুষ সকলের জন্য সমান আইনের শাসন নিশ্চিত করেছেন। তুরস্কের বর্তমান সরকারের সফলতার পিছনে আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠা একটি বড় বিষয়। লেখক বই এর এক পর্যায়ে লিখেছেন।

‘স্কার্ফ পরার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় বেশীরভাগ ধর্মপ্রাণ নারী লেখাপড়া ছেড়ে অশিক্ষিত রয়ে গেল। আর এ কে পার্টি সমতার ভিত্তিতে এই আইন রহিত করার পর মেয়েরা লেখাপড়ায় অংশগ্রহণ শুরু করল।’

লেখক ড. এম এ আজীজ তাঁর লেখা গ্রন্থে পুরো তুরস্কের সমাজ, রাষ্ট্রের উন্নতি ও সমৃদ্ধির সঠিক চিত্র তুলে ধরেছেন। লেখকের মেধা, সুন্দর মননশীলতাকে আন্তরিক সহস্র অভিনন্দন ‘Hatts off ’ জানাচ্ছি। লেখকের লেখা বইটি তরুণ সমাজে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলনে অনুপ্রেরণার উৎস। -আবুল কাসেম হায়দার।

সাবেক সহসভাপতি এফবিসিসিআই, বিটিএমইএ, বিজিএমইএ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি প্রতিষ্ঠতা, চেয়ারম্যান ইস্টার্ন ইউনির্ভাসিটি ও ইসলামিক ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লি:, অষ্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল।

চার

লেখকের কথা: যুক্তরাজ্যে সকলের প্রিয়মুখ, টিভি ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, শিক্ষক, বিনয়ী ড. এ কে আযাদ সাহেব আমার লেখা ‘তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান সফলতার রহস্য’ বইটির উপর মূল্যবান মতামত সকলের অবগতির জন্য নিম্নে দিলাম।

মতামত:

‘আমাদের পরম শ্রদ্বেয় বড় ভাই ড. এম এ আজীজ, আমাদের স্কুলে ক্ষণিকের জন্য তাশরীফ রাখেন এবং তার রচিত একটি মূল্যবান বই আমাকে উপহার দেন। 'তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান- সফলতার রহস্য'।

সুখপাঠ্য লেখা। গতিময়। উপস্থাপনায় এমন আকর্ষণ এনেছেন যে এরদোগানকে অপছন্দ করলেও বইটার লাইনগুলো আপনাকে টেনে রাখতে সক্ষম হবে। একজন মানুষ সাধারণ জীবন থেকে উঠে এসে কিভাবে একজন বিশ্বনেতা হলেন, সেটা ডঃ আজীজ খুব স্বার্থকতার সাথে ফুটিয়ে তুলেছেন। তিনি স্বভাবসুলভ সাংবাদিক-সম্পাদক হিসাবে যেন একটা রহস্যময় সম্পাদনা বই লিখে ফেলেছেন। অনেক ধন্যবাদ, ডঃ এম আজীজ ভাই।’

পাঁচ

লেখকের কথা: লন্ডনের স্বনামধন্য উদীয়মান ব্যারিস্টার নাজির আহমেদ, বর্তমান ইসলামি আন্দোলনের একজন তরুন গবেষক, চিন্তাবিদ, ভবিষ্যতের একজন উজ্জল নক্ষত্রের আশাবাদী, সমাজ সেবক ও কর্মী, কমিউনিটির নিবেদিত প্রাণ আইনজীবি, লেখক ও কবি। বইটির উপর মতামত পাঠকদের জন্য শেয়ার করলাম।

মতামত:

লেখক ড. এম এ আজিজের ‘তুরস্কের প্রেসিডন্ট এরদোগান : সাফল্যের রহস্য’ বইটি বেশ তথ্যবহুল। লকডাউনের আগে একদিন কষ্ট করে আমার অফিসে এসে তার এই বই আমাকে উপহার দিয়ে গেছেন। বইয়ের প্রচ্ছদ, কালার ও গেটআপ/মেকআপ বেশ পরিপাটি ও আকর্ষণীয়। তিনি অনেক পরিশ্রম করে নিজ দায়বদ্ধতা থেকে বইটি লিখেছেন। তাকে কয়েকবার তুরস্ক সফর করতে হয়েছে এই বই লিখার সময় অনেক কিছু স্বচক্ষে দেখার জন্য।

এম এ আজিজ সাহেব বিলেতের এক সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। আমার অত্যন্ত ঘনিষ্টজন। আমরা এক সাথে কমিউনিটির অনেক ইস্যু নিয়ে কাজ করেছি, সফর করেছি লন্ডনের বাহিরেও। বক্তা হিসেবেও তিনি বেশ তেজি ও গরম। কিন্তু ব্যক্তি হিসেবে তিনি সজ্জন ও অমায়িক। তার মধ্যে দারুন ‘সেন্স অব হিউমার’ কাজ করে। বয়সের অনেক ব্যবধানের পরও অত্যন্ত সম্মান দিয়ে কথা বলেন। তিনি একজন স্বার্থক পিতা, তাঁর সব সন্তানরা উচ্চ শিক্ষিত ও প্রফেশনাল।

আপনারা এই বইটি পড়তে পারেন। তুরস্ক ও প্রেসিডন্ট এরদোগানের ব্যাপারে অনেক চমকপ্রদ তথ্য ও তত্ব পাবেন বইটিতে। -ব্যারিস্টার নাজির আহমেদ।

ছয়

লেখকের কথা: অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ থেকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত একমাত্র বাংলা পত্রিকা সুপ্রভাত সিডনির (www.suprovatsydney.com.au) প্রধান সম্পাদক ও কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব সিডনি প্রবাসী মোঃ আব্দুল্লাহ ইউসুফ শামীম আমার বই সম্পর্কে মন্তব্য নিচে তুলে ধরলাম।

মতামত :

প্রবাসের যান্ত্রিক ও অসম্ভব ব্যস্ত জীবনে এমন একটি অসাধরণ গ্রন্থ প্রকাশ করা সত্যি এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। মানব অধিকারের উপর গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করে এধরনের একটি যুগোপযোগী দিক নির্দেশক বই ‘তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান : সফলতার রহস্য’ বাংলা ভাষায় প্রকাশ করে আমাদেরকে তিনি ঋণী করেছেন। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুসলমান নেতা তুরস্কের রাষ্ট্রপতি, পবিত্র কোরান হাফেজ এরদোয়ানের কর্মকান্ডের সফলতা এক নিপুন হাতে তিনি লিপিবব্ধ করেছেন।

ড এম এ আজিজ অনেক মূল্যবান সময় ও মেধা ব্যয় করে এ ধরণের একটি সৃজনশীল পুস্তক উপহার দেবার জন্যে সমগ্র বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে সম্মানের পাত্র হয়ে থাকবেন। আমি তার এ সফল সম্পাদনাকে আন্তরিক মুবারকবাদ ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। অনেক শুভকামনা। ওয়াস সালাম। - মো, আব্দুল্লাহ ইউসুফ শামীম।

রাজনীতি/সাদিয়া

এমএসি/আরএইচ

এই সপ্তাহের পাঠকপ্রিয়

Link copied